.
“হে আল্লাহর রাসূল! দুনিয়া ও আখিরাতে আয়েশা হবেন আপনার সঙ্গিনী।” —জিবরীল (আ.)
“হে আয়েশা! জিবরীল তোমাকে অভিবাদন জানিয়েছেন ।”— রাসূল (ﷺ)
“রাসূল (ﷺ)-এর কোনো হাদীস নিয়ে আমরা সমস্যার সম্মুখীন হলে আয়েশা রা. এর কাছে তা জিজ্ঞেস করে নিতাম। তিনি আমাদেরকে সুন্দর সমাধান বলে দিতেন।”—আবু মুসা আশআরী রা.
“আয়েশা; তিনি সিদ্দীকা বিনতে সিদ্দীক—সত্যবাদী পুরুষের সত্যবাদী কন্যা । রাসূল (ﷺ)-এর প্রিয়তমা স্ত্রী। কুরআন তার পূত পবিত্র চরিত্রের সাক্ষ্য দিয়েছে।”— প্রখ্যাত তাবেঈ মাসরুক ইবনু আল-আজদা আল-হামদানী
.
উম্মুল মুমিনীনদের মধ্যে আয়েশা (রাদি.)-ই একমাত্র রমনী, যার পিতা ও দাদা উভয়ে সাহাবী ছিলেন। এই উম্মাহর মাঝে একমাত্র তিনিই এমন নারী, যার পবিত্রতার ব্যাপারে কেউ সন্দেহ করলে তার ঈমান থাকবে না। নারীজাতি যদি সম্মান ও মর্যাদার জীবন লাভ করতে চায়, সুখী—সমৃদ্ধ পরিবার গড়তে চায়, দুনিয়া—আখিরাতে মর্যার্দাশীল হয়ে উঠতে চায় তাহলে আয়েশা রা. এর জীবনীপাঠ এবং তার গুণে গুণান্বিত হওয়াই সেরা পদ্ধতি। এই বইতে আমরা তাঁরই জীবনী জানব।